মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০৫:৪৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম:
যদি রেকর্ড করে শোনাতে পারতাম-ফারহানা আক্তার দৃষ্টি সাউথ এশিয়া গোল্ডেন পিস এ্যাওয়ার্ড-২০২১ পেলেন শাম্মী তুলতুল লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজে শেখ রাসেল দেয়ালিকা উদ্বোধন লক্ষ্মীপুরে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ও ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ লক্ষ্মীপুর পৌরসভার সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী আব্দুল মতলব’র ব্যাপক গণসংযোগ রায়পুরে বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের মাঝে ১৫ লাখ টাকার চেক বিতরণ রায়পুরে নবনির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন করলেন নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন এমপি রায়পুর উপজেলা ডিজিটাল সেন্টার উদ্বোধন করেন এড. নয়ন এমপি রায়পুরে করোনা আক্রান্তদের মাঝে অক্সিজেন সিলিন্ডার বিতরণ উদ্বোধন শোক দিবসে লক্ষ্মীপুরে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা ও দোয়া

‘একটি ভাইরাস দেহে ঢুকলেই জন্ম নিচ্ছে কোটি কোটি

ডেক্স নিউজ / ৮০৭ পড়া হয়েছে:
প্রকাশের সময়: মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০৫:৪৫ অপরাহ্ন

বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ ছড়িয়ে পড়া, মৃত্যু, আর আতঙ্কের মধ্যেই ভাইরাসটি নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে বড় বড় গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও বিশেষজ্ঞরা। করোনায় আক্রান্ত রোগীর শরীর থেকে ভাইরাসটি বের করে তার ওপর গবেষণা চালানো হচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায় প্রথম মানবদেহ থেকে ভাইরাসটি বের করেন চীনা গবেষকরা। যুক্তরাজ্য ও কানাডার সানিব্রুক রিসার্চ ইনস্টিটিউট, ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটি ও ইউনিভার্সিটি অব টরন্টোর বিজ্ঞানীরাও মানবদেহ থেকে ভাইরাসটি আলাদা করে গবেষণা করছেন। গবেষক দলের মধ্যে একজন বাঙালি বিজ্ঞানীয়ও রয়েছেন। তার নাম সামিরা মুবারেকা। মাইক্রোবায়োলজিস্ট সামিরার সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা। গবেষণা নিয়ে সাক্ষাৎকারে সামিরা বলেন, এ মহামারি রুখতে হলে মোক্ষম ওষুধ চাই। এবং অবিলম্বে চাই। তবে দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের কথাও মাথায় রাখতে হবে। ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা করছেন অরিঞ্জয়। তিনি বলেন, সার্স-সিওভি-২ ভাইরাসটি আলাদা করেছি আমরা। তা থেকে যা তথ্য পাচ্ছি, গোটা বিশ্বের বিজ্ঞানীদের জানানো হবে। একযোগে চেষ্টা করলে প্রতিষেধক পেয়ে যাব। ‘টিমওয়ার্ক’ চলবে।

গবেষকরা জানিয়েছে, যতবারই ভাইরাসটি মানবদেহ থেকে আলাদা করে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে, ভাইরাসটি নিজের চেহারা বদলে ফেলছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে ভাইরাসটি কারও দেহে ঢুকলে, তার শ্বাসযন্ত্রে নিজের প্রতিলিপি গঠন করছে ও বদলে ফেলছে (মিউটেশন) নিজেকে। জন্ম হচ্ছে আরো কোটি কোটি করোনাভাইরাসের। এরপর সেসব ভাইরাস ফুসফুসে আক্রমণ করছে।

ইতিমধ্যেই ভাইরাসটি অন্তত ৩৮৪ বার নিজের জিন বদলে ফেলেছে। অর্থাৎ ভিন্ন পরিবেশ ও তাপমাত্রায় টিকে থাকার স্বার্থে নিজের জিনগত গঠন বদলে ফেলেছে বা জিনগত মিউটেশন ঘটিয়েছে।

Print Friendly, PDF & Email