শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৩৪ পূর্বাহ্ন
কোন রকমে বাচতে চেয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন এনজিওর কাছে। কিনে ছিলেন সি এন জি,আরও কিছু টাকা কিস্তি নিয়ে তুলেছিলেন টিনের বেড়ার ঘড়। কে জানতো তার জন্যে অপেক্ষা করছিলো নতুন ঝড়। কিস্তি দিতেই যেখানে হিমসিম খাচ্ছিলেন ।
সেখানে আরও এক ঝড় বইয়ে দিলো কাল বৈশাখী ঝড়। ধসে পড়লো সি এন জি চালক হালিম মিয়ার ঘড়। দিশেহারা জগতপুর ইউনিয়নের রায়পুর গ্রামের হালিন মিয়া, করোনাভাইরাস এর কারনে সি এন জি চালাতে পারছেননা, যোগান দিতে পারছেন না ঘড়ের সবার খাবার।
তিনি কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন যে,আমারতো সব শেষ হয়ে গেলো, আমি এখন কোথায় থাকবো? পরে একটু আশাবাদী হয়েছেন তিতাস উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব পারভেজ হোসেন সরকারের হতে পাওয়া ত্রাণ সামগ্রী পেয়ে, সেই আশা থেকেই সাহায্য চাইলেন উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব পারভেজ হোসেন সরকারের কাছে।