শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:৪২ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম:
সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান কামাল এমপি আর নেই বই কেনার জন্য মাইর খাওয়া! – মেহেনাজ সুলতানা যদি রেকর্ড করে শোনাতে পারতাম-ফারহানা আক্তার দৃষ্টি সাউথ এশিয়া গোল্ডেন পিস এ্যাওয়ার্ড-২০২১ পেলেন শাম্মী তুলতুল লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজে শেখ রাসেল দেয়ালিকা উদ্বোধন লক্ষ্মীপুরে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ও ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ লক্ষ্মীপুর পৌরসভার সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী আব্দুল মতলব’র ব্যাপক গণসংযোগ রায়পুরে বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের মাঝে ১৫ লাখ টাকার চেক বিতরণ রায়পুরে নবনির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন করলেন নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন এমপি রায়পুর উপজেলা ডিজিটাল সেন্টার উদ্বোধন করেন এড. নয়ন এমপি

বেনাপোলে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে আসা যুবকের বাড়ী লকডাউন করে রেখেছে গ্রামবাসী

উপজেলা প্রতিনিধি / ১১৬৩ পড়া হয়েছে:
প্রকাশের সময়: শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:৪২ পূর্বাহ্ন

যশোর সদর হাসপাতাল থেকে পালিয়ে আসা সালমান রহমান নামে এক ব্যাক্তির বাড়ী লকডাউন করে রেখেছে গ্রামবাসী। সালমান রহমান গত ১৮ দিন আগে নারায়নগঞ্জ থেকে বেনাপোলের নিজ বাড়ীতে আসে। সে বেনাপোলের কাগমারী গ্রামের ওহাব আলীর ছেলে।
সালমানের পিতা ওহাব আলী জানান, তার ছেলে হাঁপানী ও এজমা রোগী। হঠা| করে তার হাঁপানী বেড়ে গেলে যশোর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যবস্থা খারাপ দেখে বাড়িতে ফিরিয়ে এনে বাড়ীতে চিকিৎসা করানো হচ্ছে।
গ্রামবাসীরা জানায়, সালমান রহমান ঢাকা নারায়নগঞ্জে থাকতো। সেখানে করোনা ভাইরাসের রোগী পাওয়ার পর সে নারায়নগঞ্জ থেকে বেনাপোল ফিরে আসে। কিছু দিন পর হাপানী ও শ্বাস কষ্ট হলে যশোর সদর হাসপাতালে ভতি করা হয়। সেকানে কিছুদিন চিকিৎসা নেয়ার পর সে হাসাপাতাল থেকে পালিয়ে এসে বাড়ীতে চিকিৎসা করাচ্ছেন। নারায়নগঞ্জ থেকে আসার কারনে তার শরীরে করোনা ভাইরাসের কোন জীবানু থাকতে পারে এজন্য তার বাড়ী লকডাউন করে রাখা হয়েছে এবং তাকে বাড়ী হতে বের হতে দেয়া হচ্ছেনা। সালমান হাসপাতাল থেকে পালিয়ে আসার পর থেকে ঐ গ্রামের সর্বত্ত আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এ ব্যাপারে বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামুন খান জানান, সালমান রহমান গত ১৮ দিন আগে নারায়নগঞ্জ থেকে বেনাপোল এসেছে। আগে থেকে তিনি হাপানী ও এজমা রোগী ছিল। বাড়ীতে এসে শ্বাস কষ্ট দেখা দিলে তিনি চিকিৎসা নেয়ার জন্য যশোর সদর হাসপাতালে ভর্তি হন। কিছু দিন পর তিনি হাসপাতাল থেকে পালিয়ে এসে বাড়ীতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তার শরীরে করোনা ভাইরাসের কোন জীবানু পাওয়া যায়নি। প্রশাসন থেকে তার বাড়ী লকডাউন করা হয়নি তবে তাকে ঘরে থাকতে বলা হয়েছে। ঘর থেকে যাতে বাহিরে বের হতে না পারে তার জন্য পুলিশের নজর দারীতে আছে। তবে গ্রামবাসী সন্দেহ ভাজন হয়ে তার বাড়ী লকডাউন করে রাখতে পারে।
Print Friendly, PDF & Email