মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০৬:০৮ অপরাহ্ন

শিরোনাম:
যদি রেকর্ড করে শোনাতে পারতাম-ফারহানা আক্তার দৃষ্টি সাউথ এশিয়া গোল্ডেন পিস এ্যাওয়ার্ড-২০২১ পেলেন শাম্মী তুলতুল লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজে শেখ রাসেল দেয়ালিকা উদ্বোধন লক্ষ্মীপুরে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ও ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ লক্ষ্মীপুর পৌরসভার সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী আব্দুল মতলব’র ব্যাপক গণসংযোগ রায়পুরে বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের মাঝে ১৫ লাখ টাকার চেক বিতরণ রায়পুরে নবনির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন করলেন নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন এমপি রায়পুর উপজেলা ডিজিটাল সেন্টার উদ্বোধন করেন এড. নয়ন এমপি রায়পুরে করোনা আক্রান্তদের মাঝে অক্সিজেন সিলিন্ডার বিতরণ উদ্বোধন শোক দিবসে লক্ষ্মীপুরে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা ও দোয়া

লক্ষ্মীপুরে ১০ টাকার চাল বিক্রি শুরু

স্টাফ রিপোর্টার / ৮৮২ পড়া হয়েছে:
প্রকাশের সময়: মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০৬:০৮ অপরাহ্ন

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকারি ছুটির মধ্যে কর্মহীন শ্রমজীবী মানুষকে সহায়তার জন্য খোলা বাজারে (ওএমএস) ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি শুরু হয়েছে। তবে একাধিক ভোক্তার অভিযোগ, বেলা সাড়ে ১১টার পর থেকে ওএমএসএর চালের দোকানে গিয়ে বন্ধ পান তারা।

৭ এপ্রিল মঙ্গলবার সকালে শহরের বালিকা বিদ্যানিকেতন মাঠে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে চাল বিক্রি কার্যক্রম শুরু করেছেন ওএমএস ডিলার বেল্লাল হোসেন ক্বারী।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক এড. নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সাহেদ উদ্দিন আহমেদ, খাদ্য পরিদর্শক তানিয়া সুলতানা, উপ-পরিদর্শক মোঃ মাইন উদ্দিন, ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর উত্তম দত্ত।

জানা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দেখিয়ে একজন ভোক্তা সপ্তাহে একবার ৫ কেজি চাল কিনতে পারবেন। আমরা সপ্তাহে তিন দিন এ কার্যক্রম চালু রাখবো। পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে ওএমএস এর ডিলারদের নিকট থেকে প্রতিজন ভোক্তা এ সেবা পাবেন। সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত চাল বিক্রি চলবে। এতে সরকারি দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বলে জানান তিনি।

জেলা খাদ্য অধিদপ্তর থেকে জানা যায়, লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১৫টি ওয়ার্ডে ওএমএস এর ডিলারের মাধ্যমে সরকারে এ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। তাদের কাছ থেকে প্রতিজন ভোক্তা এ সেবা পাবেন। প্রতি ডিলার দৈনিক ৫৭০কেজি চাল বিক্রি করতে পারবে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সরকারের এ কার্যক্রম চলমান থাকবে।

উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে প্রথম ধাপে ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করে সরকার। পরে ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত সেই ছুটি বাড়ানো হয়। এ সময়ে মানুষকে ঘরে থাকার পরামর্শ দিয়েছে সরকার। এতে শ্রমজীবী মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে।